Answers posted by Mdrifatahmed

যে তন্তু পরিপাকে অংশ নেয় তাকে ক্রোমাটিন তন্তু বলে।

প্রাণিদেহে টিস্যু সাধারণত ৩ প্রকার।

ক্রোমোপ্লাস্ট মোট ৩ প্রকার।

প্লোটপ্লাজমে ৯১ থেকে ৯৩ ভাগ পানি থাকে।

না বিভিন্ন রক্তের গ্রুপের মানুষেরা আলাদা আলাদা বৈশিষ্টের হয়না।

মোট ৭ টি রাজ্যের মাধ্যমে জীবের শ্রেণিবিন্যাস করা হয়েছে।

নিউক্লিয়াসের সংগঠনের ভিত্তিতে কোষ মোট ২ প্রকার।

কাজে ভিত্তিতে কোষ ঙ ৪ প্রকার।

প্রাণি টিস্যু মোট ২ প্রকার।

ব্যাকটেরিয়া একটি অপ্রাকৃতিক জীব তাই এদের আদিকোষ বলে।

লৌহ কণিকার কারণে মূলত রক্ত লাল হয়।

মানবদেহে মোট ৭ টি ছিদ্র থাকে।

আবরণী টিস্যু ২ প্রকার।

সরল টিস্যু থেকে স্থায়ী টিস্যুর উৎপত্তি ঘটে।

প্লাস্টিড মোট ৩ প্রকার।

ভাইরাস সাধারণত ব্যাকটেরিয়ার মতো আকৃতির হয়ে থাকে।

এক কোষী ও অজৈব জীবকে ব্যাকটেরিয়া বলে।

রক্তরসের রং ঈষৎ হলুদাভ।

ব্যাকটেরিয়া যেসব কাজে লাগে তা হলোঃ দই তৈরিতে,ঔষধ তৈরিতে ইত্যাদি।

একটি জেট বিমানে যে পরিমান ফুয়েল থাকে তা দিয়ে একটি বাস সারা পৃথীবিতে ২ বার ঘুরতে পারবে।

একটি অকোষীয় জীবের নাম হলোঃ মাইটোকন্ড্রিয়া।

নাকের ভিতরে সরল টিস্যু বা কলা বিদ্যামান।

ব্যাকটেরিয়ার আকৃতি হলো থকথকে জেলির মতো।

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ফুলের নাম হলো সূর্য মুখী।

ক্যামেষ্ট্রি শব্দটি ল্যাটিন শব্দ থেকে এসেছে।