Answers posted by Raju Ahmed 2354

একই স্বরের পুনরাবৃত্তি দূর করার জন্য মাঝখানে যখন স্বরধ্বনি যুক্ত হয় তখন তাকে বলে অসমীকরণ ।

একটি স্বরধ্বনির প্রভাবে শব্দে অপর স্বরের পরিবর্তন ঘটলে তাকে স্বরসঙ্গতি বলে ।

দ্রুত উচ্চারণের জন্য শব্দের আদি অন্ত বা মধ্যবর্তী কোনো স্বরধ্বনির লোপকে বলা হয় সম্প্রকর্ষ ।

শব্দের মধ্যে দুটি ব্যঞ্জনের পরস্পর পরিবর্তন ঘটলে তাকে ধ্বনি বিপর্যয় বলে ।

শব্দমধ্যস্থ দুটি ভিন্ন ধ্বনি একে অপরের প্রভাবে অল্প বিস্তর সমতা লাভ করে একে সমীভবন বলে ।

যদি পরবর্তী ধ্বনি পূর্ববর্তী ধ্বনির মতো হয় তাহলে তাকে প্রগত সমীভবন বলে ।

পরবর্তী ধ্বনির প্রভাবে পূর্ববর্তী ধ্বনির পরিবর্তন হয় একে পরাগত সমীভবন বলে ।

যখন পরস্পরের প্রভাবে দুটো ধ্বনিই পরিবর্তিত হয় তখন তাকে অন্যোন্য সমীভবন বলে ।

কখনো কখনো জোর দেওয়ার জন্য শব্দের অন্তর্গত ব্যঞ্জনের দিত্ব উচ্চরণ হয় । একে বলে দিত্ব ব্যাঞ্জন ।

শব্দের মধ্যে কোনো কোনো সময় কোনো ব্যঞ্জন পরিবর্তিত হয়ে নতুন ব্যঞ্জনধ্বনি ব্যাবহৃত হয় একে বলে ব্যঞ্জন

ক থেকে ম পর্যন্ত এই পঁচিশটি ব্যঞ্জনকে স্পর্শ ব্যঞ্জন বলে ।

দুই ভাগে অঘোষ এবং ঘোষ ।

যে ধ্বনি উচ্চরণের সময় স্বরতন্ত্রী অনুরণিত হয় না তাকে অঘোষ ধ্বনি বলে ।

যে ধ্বনি উচ্চরণের সময় স্বরতন্ত্রী অনুরণিত হয় তাকে ঘোষ ধ্বনি বলে ।

দুই ভাগে ভাগ করা যায়

যে ধ্বনি উচ্চরণের সময় বাতাসের চাপের স্বল্পতা থাকে তাকে অল্পপ্রাণ ধ্বনি বলে ।

যে কোনো ভাষায় ব্যবহৃত লিখিত বর্ণসমষ্টিকে সেই ভাষার বর্ণমালা বলা হয় ।

পাঁচ ভাগে ভাগ করা যায় ।

বাংলা ভাষায় যৌগিক স্বরধ্বনি ২৫ টি ।

নাম প্রকৃতির সাথে যে প্রত্যয় যুক্ত হয়ে নতুন শব্দ তৈরি হয় তাকে তদ্ধিত প্রত্যয় বলে ।

ধাতু বা ক্রিয়া প্রকৃতির সাথে যে প্রত্যয় যুক্ত হয়ে নতুন শব্দ তৈরি হয় তাকে বলে কৃৎ প্রত্যয় ।

শব্দ বা ধাতুর পূর্বে কতিপয় সুনির্দিষ্ট অব্যয় জাতীয় শব্দাংশ যুক্ত হয়ে সাধিত শব্দের অর্থের পরিবর্তন সম

যে সকল ধ্বনি উচ্চারনের সময় মুখবিবরের কোথাও বাধা পায় না তাদেরকে স্বরধ্বনি বলে ।

যে সকল ধ্বনি উচ্চারনের সময় ফুসফুস তাড়িত বাতাস বেরিয়ে যেতে মুখের কোথাও না কোথাও কোনো প্রকার বাধা পায়

ব্যঞ্জনধ্বনি দ্যেতক লিখিত সাংকেতিক চিহ্নকে বলা হয় ব্যঞ্জনধ্বনি ।