Answers posted by admin

ঔরঙ্গজেব শিবাজিকে পার্বত্য মুষিক বলে অভিহিত করেছেন।

“ভারতের অর্ধ নগ্ন ফকির” বলে গান্ধীজিকে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী অভিহিত করেছিলেন

গান্ধিজি এই প্রস্তাবের সমালােচনা করে বলেন- "এই প্রস্তাবটি ছিল একটি ফেলপড়া ব্যাংকের ওপর একটি আগ

রামকৃষ্ণ মিশন হল একটি ভারতীয় ধর্মীয় সংগঠন। ... ১৮৯৭ সালের ১ মে রামকৃষ্ণ পরমহংসের প্রধান শিষ্য স্বা

রামকৃষ্ণ মিশন হল একটি ভারতীয় ধর্মীয় সংগঠন। ... ১৮৯৭ সালের ১ মে রামকৃষ্ণ পরমহংসের প্রধান শিষ্য স্বা

অ্যানি বেসান্ত 1916 সালে অল ইন্ডিয়া হোমরুল লীগ প্রতিষ্ঠা করেন মাদ্রাসে।

' নিখিল ভারত হোমরুল লীগ '-এর প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন - অ্যানি বেসান্ত

১৯২০ খ্রিস্টাব্দের ৩১ শে অক্টোবর বোম্বাইতে নিখিল ভারত ট্রেড ইউনিয়ন কংগ্রেস নামে একটি সর্বভারতীয় শ্রম

১৯২০ খ্রিস্টাব্দের ৩১ শে অক্টোবর বোম্বাইতে নিখিল ভারত ট্রেড ইউনিয়ন কংগ্রেস নামে একটি সর্বভারতীয় শ্রম

১৯৭৯ সালে এই সংস্থা গড়ে তোলার বিষয়ে সর্বপ্রথম উদ্যোগ নেন স্বাধীন বাংলাদেশের তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিয

১৯৭৯ সালে এই সংস্থা গড়ে তোলার বিষয়ে সর্বপ্রথম উদ্যোগ নেন স্বাধীন বাংলাদেশের তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিয

১৯৭৯ সালে এই সংস্থা গড়ে তোলার বিষয়ে সর্বপ্রথম উদ্যোগ নেন স্বাধীন বাংলাদেশের তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিয

অস্ট্রেলিয়ার মূল ভূখণ্ড, তাসমানিয়া এবং পাপুয়া নিউ গিনি ও দু'টি ইন্দোনেশীয় প্রদেশ নিয়ে গঠিত নিউ

সান্তাক্রুজ, ফিজি, নিউগিনি, বিসমার্ক, সলোমান, নিউক্যালিডোনিয়া নিয়ে গঠিত হয়েছে মেলেনিশিয়া ।

মার্শাল, ক্যারোলিনা, মেরিয়ানা নিয়ে গঠিত হয়েছে মাইক্রোনেশিয়া।

গ্রহ-নক্ষত্রের আবর্তন,অবস্থান, গ্রহণ, মহাবিশ্বের উৎপত্তি ও বিকাশ ব্যাখা করার জন্য জোতির্বিদ্যা (Astr

ভূ-তত্ত্বের বিভিন্ন সমস্যার সমাধানের জন্য ভূগোল (geography) ও পদার্থবিজ্ঞান এর সমন্বয়ে বিজ্ঞানের যে

ক্রোমোপ্লাস্টিডের মধ্যে ৩টি অংশ পরিলক্ষিত হয়। যথা:- আবরণী, স্ট্রোমা ও গ্রানা।

উত্তরঃ ২০৩ ...............

যা পাই তাহা খাই, পানি খাইলে ম‌ইরা যাই। উত্তরঃ আগুন.

Answer:::: ঝাড়ু

পেঙ্গুইন পাখি ডুব দিয়ে ৮৫০ ফুট পানির নিচে যেতে পারে ।

সিঙ্গাপুরকে বলা হয় ‘লাভ ইন সিঙ্গাপুর’। পৃথিবীর বুকে সিঙ্গাপুর সত্যিই এক অসম্ভব সুন্দর ও মনোমুগ্ধকর দ

কুমির গতিহীন হয়ে তাদের শক্তি সংরক্ষণ করে, এইভাবে তাদের খাদ্য ছাড়া 3 বছর ধরে থাকতে সাহায্য করে

"সময়ের এক ফোঁড়, অসময়ের দশ ফোঁড়"-এ কথাটির অর্থ হলো - সময় থাকতে যে কাজটি অল্প করলেই প্রয়োজন