Answers posted by admin

হজের অন্যতম আমল হল পবিত্র বাইতুল্লাহ শরীফের চর্তুদিকে তাওয়াফ করা। তাওয়াফ শব্দের অর্থ হলো প্রদক্ষিণ ক

১০ জিলহজ সুবহে সাদিকের পর থেকে ১২ জিলহজ সূর্যাস্তের পূর্বে হজের উদ্দেশ্যে তাওয়াফ করতে হয়। এটি হজের ক

১০ জিলহজ সুবহে সাদিকের পর থেকে ১২ জিলহজ সূর্যাস্তের পূর্বে হজের উদ্দেশ্যে তাওয়াফ করতে হয়। এটি হজের ক

যারা শুধু ওমরা করেন কিংবা তামাত্তু হজ করেন তাদের প্রথমে মক্কায় প্রবেশের পর তাওয়াফ করতে হয়। এটি ওমরার

তাওয়াফ অর্থ প্রদক্ষিণ করা। হাজরে আসওয়াদের কোণ থেকে সর্বদা বাঁ হাত কাবাঘরের দিকে রেখে এই তাওয়াফ করতে

তাওয়াফ অর্থ প্রদক্ষিণ করা। হাজরে আসওয়াদের কোণ থেকে সর্বদা বাঁ হাত কাবাঘরের দিকে রেখে এই তাওয়াফ করতে

সারাবিশ্ব থেকে আগত সব হজপালনকারীর জন্য দেশে রওয়ানা হওয়ার আগে তাওয়াফ করা আবশ্যক। এ তাওয়াফকে বিদায়ী তা

সারাবিশ্ব থেকে আগত সব হজপালনকারীর জন্য দেশে রওয়ানা হওয়ার আগে তাওয়াফ করা আবশ্যক। এ তাওয়াফকে বিদায়ী তা

৯ জিলহজ আরাফাতের ময়দানে উপস্থিত হওয়ার মাধ্যমে পালিত হবে পবিত্র হজ। প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া

যারা হজ করতে যায় তারাই হজ পালনকারী ।

হজ মুসলমানের জন্য একটি ফরজ ইবাদত। এতে শারীরিক শক্তি ও অর্থব্যয় দু’টিরই প্রয়োজন। ইসলামে হজের গুরুত্ব

আল্লাহর নৈকট্য লাভের উদ্দেশ্যে হজ্জের নির্দিষ্ট দিনগুলিতে শরীয়ত নির্ধারীত পন্থায় কাবা ও অনান্য নির্দ

মুক্তির সংগ্রামের দিকনির্দেশনা দেয় ।‌‌

৭ই মার্চকে আমরা বলি ঐতিহাসিক দিন। ৭ই মার্চে দেওয়া বঙ্গবন্ধুর ভাষণকে বলি ঐতিহাসিক ভাষণ। ইউনেসকো বিশ্ব

চিত্রী শিল্পী হাসেম খান। হাশেম খান (জন্ম: জুলাই ১, ১৯৪১) বাংলাদেশের একজন খ্যাতিমান চিত্রশিল্পী। তিন

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণকে ‘মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ড'-এর স্বীকৃতি দিয়েছে

২০১৭ সালের ৩০শে অক্টোবরে ইউনেস্কো ৭ই মার্চের ভাষণকে "ডকুমেন্টারি হেরিটেজ" (বিশ্ব প্রামাণ্য

২০১৭ সালের ৩০শে অক্টোবরে ইউনেস্কো ৭ই মার্চের ভাষণকে "ডকুমেন্টারি হেরিটেজ" (বিশ্ব প্রামাণ্য

২০১৭ সালের ৩০শে অক্টোবরে ইউনেস্কো ৭ই মার্চের ভাষণকে "ডকুমেন্টারি হেরিটেজ" (বিশ্ব প্রামাণ্য

ভাষণ সংবিধানের পঞ্চম তফসিল দ্বারা আমাদের সংবিধানের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। উপরন্তু, সংবিধানের ৭(খ) অন

লিংকনের কণ্ঠে ধ্বনিত হলো গণতন্ত্র সম্বন্ধে তাঁর বিখ্যাত উক্তি, ‘দিস গভর্নমেন্ট অব দ্য পিপল, বাই দ্য

অসহযোগ আন্দোলন চলছিল ।

এই ভাষণে তিনি তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের (বর্তমানে বাংলাদেশ) বাঙালিদেরকে স্বাধীনতা সংগ্রামের জন্য প্র

বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ ছিল একজন দক্ষ কৌশলীর সুনিপুণ বক্তব্য। বিশেষত ভাষণের শেষ পর্যায়ে তিনি ‘স্বা

বঙ্গবন্ধুর ডাকে ১ মার্চ থেকে অসহযোগ আন্দোলন আরম্ভ হয় ।