পদার্থ কতগুলো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কণার সমন্বয়ে গঠিত যাকে পরমাণু বলা হয়। ইলেকট্রন, প্রোটন ও নিউট্রনের সমন্বয়ে পরমাণু গঠিত। এদের মধ্যে ইলেকট্রন ঋনাত্মক () আধানযুক্ত, প্রোটন ধনাত্মক (+) আধানযুক্ত এবং নিউট্রন হলো নিরপেক্ষ কণা।
সমধর্মী আধান পরস্পরকে বিকর্ষণ করে এবং বিপরীতধর্মী আধান পরস্পরকে আকর্ষণ করে।
ঘষর্ণের ফলে নতুন কোনো আধানের সৃষ্টি হয় না বরং পদার্থের মধ্যে বিদ্যমান আধান এক বস্তু থেকে অন্য বস্তুতে স্থানান্তরিত হয়।
বিন্দ্যুৎ প্রবাহ বজায় রাখার জন্য কোনো উৎস থেকে অবিরাম বিদ্যুৎ সরবরাহ থাকতে হবে।
একটি সরল বর্তনীতে বিদ্যুৎ সকল অংশে সমভাবে প্রবাহিত হয়।
পরমাণু নিজে কিন্তু নিরপেক্ষ আচরণ করে। চুম্বকের দুই মেরুর আকর্ষণ ক্ষমতা বেশি।
কার্বন অধাতু হলেও এর একটি রূপ গ্রাফাইট যা বিদ্যুৎ সুপরিবাহী।
চুম্বকের সমমেরু পরস্পরকে বিকর্ষণ করে এবং চুম্বকের বিপরীত মেরু পরস্পরকে আকর্ষণ করে।
একটি দণ্ড চুম্বককে সুতার সাহায্যে ঝুলিয়ে দিলে স্থির অবস্থায় তা সব সময়ই উত্তর-দক্ষিণমুখী হয়ে থাকে। পৃথিবীর চুম্বকত্বের জন্যই এরকম হয়।