চুম্বকের সাথে কেঁচোর কোনো সম্পর্ক নেই, কিন্তু কিছুটা সামঞ্জস্য আছে। একটি দন্ড চুম্বকের দুইটি মেরু থাকে। একটি উত্তর মেরু এবং অপরটি দক্ষিণ মেরু। এই দন্ড চুম্বককে যদি কেঁচোর মত টুকরো টুকরো করে কাটা হয় তাহলে প্রতিটি টুকরোরই দুইটি করে মেরু সৃষ্টি হবে। যদি পাঁচ টুকরো করে কাটা হয়ে থাকে তাহলে আমরা মোট দশটি মেরু পাবো। দশটির মধ্যে পাঁচটি উত্তর মেরু ও পাঁচটি দক্ষিণ মেরু।
একটি চুম্বক অনেকগুলো ডোমেনের (এলাকা) সমষ্টি। এই ডোমেন গুলো যদি সুনির্দিষ্টভাবে সাজানো থাকে তাহলে একটি চৌম্বক পদার্থ চুম্বকের বৈশিষ্ট্য লাভ করে। একটি চূম্বকের প্রতিটি টুকরোতেই এরকম ডোমেইন থাকে। কিছু উপায়ে এই চুম্বককে কাটা হলে প্রতিটি চুম্বকের ডোমেন একটি নির্দিষ্ট প্যাটার্নে সজ্জিত হয়ে আলাদা আলাদা দুই মেরুযুক্ত চুম্বকের সৃষ্টি হয়।