প্রাচীনকালে শরীরচর্চার মূল লক্ষ্য ছিল সুস্থ ও সবল দেহ কাঠামো গঠন অর্থাৎ সার্বিকভাবে দৈহিক উন্নতি। দেহের সাথে মনের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। এ কারণে দৈহিক উন্নতির সাথে সাথে ব্যক্তির মানসিক, সামাজিক ও নৈতিক উন্নতিও সম্পৃক্ত হয়েছে। শারীরিক অঙ্গসঞ্চালন ও খেলাধুলার মাধ্যমে শারীরিক সুস্থতা অর্জন, চিত্তবিনোদন, শৃংখলাবোধ ও নেতৃত্বদানের ক্ষমতা অর্জন করা যায়। দেহের উন্নতি ও মানসিক বিকাশ সাধন করে শারীরিক সক্ষমতা অর্জনের মাধ্যমে সুস্থ জীবনযাপনই হলো এর মূল লক্ষ্য।