প্রথমেই বলতে হয় ক্ষুধামন্দা নিয়ে, যাদের কোন খাবারের প্রতি রুচি নেই এবং কোন স্বাদ পান না তাদের জন্য সিনকারা বিশেষ ভাবে উপকার করে থাকে। প্রতিদিন আপনি নিয়ম করে সিনকারা সেবন করলে আপনি নিজেই খাবারের পিছনে দৌড়াতে থাকবেন এটা পরিক্ষীত। যাদের দেহে রক্তের প্রবাহ কম বা রক্তচাপ কম তাদের জন্য সিনকারা উপকারী। সিনকারাতে ব্যবহৃত হয়েছে বড় এলাচ, দারুচিনি, ধনিয়া, লবঙ্গ, গোলাপ, জটামাংসী ইত্যাদি যা গর্ভকালীন মায়েদের জন্য খুবই উপকারী। এছাড়াও মেয়েদের মাসিকের পরে সিনকারা অত্যান্ত উপকারী যা, অতিরিক্ত রক্ত ক্ষরনের পরে শরীর দূর্বল হয়ে পরে তখন সিনকারা শরীরে স্বাভাবিক শক্তি বা বল ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করে। যে সব মায়েরা শিশুকে স্তন্যদান করেন তাদের অনেকের মাঝে দেখা যায় শিশু ঠিকমত দুগ্ধ পাই না তাই সে সব মায়েদের সিনকারা সেবন করা উচিৎ কারন সিনকারা দুগ্ধ বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। সিনকারা এমন একটি ঔষধ যা শিশুর মস্তিষ্কের স্নায়ুকোষ তৈরিতে সহায়তা করে থাকে। বিশেষ পরিক্ষাতে জানা গেছে, সাধারন বাচ্চাদের থেকে সিনকারা সেবন কারী বাচ্চার মেধা বিকাশ ৪৭ শতাংশ বেশি হয়। সিনকারাতে আছে প্রচুর জিংক যা শিশু ও গর্ভবতী মায়েদের জন্য আদর্শ একটি ঔষধ। তাই প্রতিটা গর্ভবতী মায়েদের নিয়মিত সিনকারা সেবন করা উচিৎ। যাদের নিয়মিত ঘুম হয় না, ঘুম কম হবার কারনে মেধা শক্তি লোপ পাওয়া, মেজাজ খিটখিটে হয়ে থাকা, মানসিক দূর্বলতা থেকে মুক্তি পেতে সিনকারা সেবনের কোন জুড়ি নেই। সিনকারা সেবনে রক্তাল্পতার রোগীদের হিমোগ্লোবিন ও আয়রণের মাত্রা কম থাকা সমস্যা থেকে সমাধান করতে সিনকারা ব্যবহৃত হয়ে আসছে। ভারতের একটি গবেষণাতে দেখা গেছে সিনকারা ধুমপানের বিরুদ্ধে কাজ করে থাকে। যারা অতিরিক্ত ধুমপান করে থাকে তাদের নিয়মিত সিনকারা সেবনের ফলে ধুমপান অনেকটা কমিয়ে আনা সম্ভব। বৃদ্ধদের হাতের কবজিতে ব্যাথা, পায়ের পাতা ফুলে ওঠলে সিনকারা সেবন করলে অনেক টা মুক্তি পাওয়া যায়। তাছাড়া বৃদ্ধদের বার্ধ্যক্য রোধে সিনকারা প্রচুর পরিমানে ব্যবহৃত হয়ে থা