লিংগের আকার
পরিবর্তনের
কিছু
পদ্ধতি এবং তাদের
পার্শ্বপ্রতিক্র
িয়াঃPART 2 OF 5]
শরীরের মেদ
কমানোঃ "অনেক পুরুষ
যারা ভাবে তাদের
পুরুষাঙ্গ স্বাভাবিকের
চেয়ে ছোট
- তাদের মেদ
সমস্যা আছে" -
জেনিফার
বর্মন,
এমডি, ইউরোলজিষ্ট।
পুরুষের মেদ বাড়ার
সাথে সাথে শরীরের
ওজন
কমালে তলপেটে লুকিয়ে থাকা আপনার
লিঙ্গ
কিছুটা বড়
দেখাবে তবে এটি আপনার
লিঙ্গের
প্রাকৃতিক
আকারকে পরিবর্তন
করবে না।
ক্রিম, ঔষধ
এবং যন্ত্রঃ
ভ্যাকুয়াম
পাম্পঃ এটি একটি সিলিন্ডারের
মত যন্ত্র
যা হাওয়া টেনে নেয়।
এটি লিঙ্গে স্থাপন
করে হাওয়া টেনে লিঙ্গের
ভিতর
অতিরিক্ত রক্ত
জমা করে এবং তার পর
একটি রিং দিয়ে লিঙ্গের
গোড়ার
দিকে বেধেঁ দেওয়া হয়
যাতে রক্ত
শরীরে ফিরত
না যেতে পারে। এর
ফলাফল
শুধু মাত্র
রিংটি খুলে পেলার আগ
পর্যন্ত থাকে।
এটি যদি ২০
থেকে ৩০ মিনিটের
অতিরিক্ত ব্যবহার
করা হয়
তাহলে লিঙ্গের টিস্যু
নষ্ট
হয়ে যাবার
প্রচুর
সম্ভাবনা থাকে।
লিঙ্গের সাথে ওজন
ঝুলানোঃ এই
পদ্ধতি লিঙ্গের
তত একটা আকার
পরিবর্তন
করেনা - কারন
এটি কোন পেশী নয়।
তবে এ
পদ্ধতিতে আপনি প্রতিদিন
৮
ঘন্টা করে ৬
মাস
ওজন
বেধে রাখলে আধা ইঞ্চির
মত আকার
বাড়বে।
সাথে টিস্যু ছিড়ে যাবার
সম্ভাবনা সহ
রক্ত
প্রবাহী শিরা নানবিদ
সমস্যার সম্মুক্ষিন
হতে পারে।
ঔষধ, ক্রিম
ইত্যাদিঃ এগুলো কিছুই
কাজ
করেনা।
এটি শুধুমাত্র চটকদার
বিজ্ঞাপনের
মাঝে সীমাবদ্ধ।
বাস্তবে এটি লিঙ্গের
আকারে কোন
পরিবর্তন
আনতে পারেনা।
অস্ত্রপ্রচারঃ পশ্চিমা বিশ্বে অনেকে অস্ত্রপ্রচারের
মাধ্যমে তাদের
যৌনাঙ্গের
পরিবর্তন
করেন।
সাধারনত লিঙ্গের জন্য
দুই
ধরনের
অস্ত্রপ্রচার
হয়ে থাকে -
১. লিঙ্গের দৈর্ঘ্য
বাড়ানোর
জন্যঃ এরজন্য
প্রচলিত
পদ্ধতি হচ্ছে পিলবিক
হাড়ের
সাথে লিঙ্গের
সন্ধিবন্ধনী কেটে দেয়া।
এর
ফলে লিঙ্গ
এক ইঞ্চির
কিছুটা কম শরীর
থেকে কিছুটা বাহিরে প্রতিয়মান
হয়।
তবে এটি লিঙ্গকে অতটা বাহিরে আনেনা যতটা সুপ্ত
অবস্থায় লিঙ্গ
লুকানো থাকে। এই
অপারেশানের পর
সন্ধিবন্ধনী যেন
পুনরায়
জোড়া না লেগে যায়
সেজন্য ছয় মাসের মত
ওজন
ঝুলানো অথবা স্ট্রেসিং যন্ত্র
প্রতিদিন
ব্যবহার
করতে হয়।
২. লিঙ্গের প্রস্থ
(পুরুত্ব)
বাড়ানোর
জন্যঃ যেসকল পুরুষের
লিঙ্গ
মাত্রাতিরিক্ত
চিকন -
তারা অস্ত্রপ্রচারের
মাধ্যমে ইমপ্লান্টেড
চর্বি,
সিলিকন বা টিস্যু
গ্রাফট এর
মাধ্যমে লিঙ্গের
পুরুত্ব বর্ধন
করে থাকে। (চিত্র
৩ এর
দ্রষ্টব্য)।
উভয় প্রকার
অস্ত্রপ্রচারে প্রায়
বিশ
মিনিট সময়
লাগে। বর্তমান
সময়ে অত্যাধুনিক
চিকিৎসা যন্ত্র
থাকার কারনে আগের
তুলনায়
এর ঝুঁকি অনেক
কমেছে। তবে সবার
ক্ষেত্রে এর
সফলতা পাওয়া গেছে এমনটিও
নয়।
-------------------------------------------------------------------------------------------------------
এতক্ষন যা শুনলেন
তাতে হয়তো অনেকে হতাশ
হয়ে গেছেন। না হতাশ
হবার
কিছু নেই।
চেষ্টা করতে দোষকি?
আকার বাড়ুক আর নাই
বাড়ুক
মানসিক
প্রশান্তিতো আসবে নিশ্চিত।
তিন
ধরনের
প্রচলিত ব্যায়াম
পদ্ধতি আছে যা নিয়মিত
করলে ভাল ফল
পাওয়া যায়
next part> প্রথম
ব্যায়াম
EI post a besi like o share
pele 3rd
pard dibo