অবাক শোনালেও সত্যি প্রায় ২২টি দেশের অফিসিয়াল সেনাবাহিনী নেই।
ডোমেনিকা : প্রাকৃতিক নৈসর্গের ছোট দেশ ডোমেনিকায় ১৯৮১ সাল থেকে কোনো সেনাবাহিনী নেই। তবে ক্যারিবীয় অঞ্চলের অন্য
দেশগুলোর মতো আঞ্চলিক নিরাপত্তা বাহিনী রয়েছে।
গ্রানাডা : ১৯৮৩ সাল থেকে গ্রানাডায় কোনো সেনাবাহিনী কার্যকর নেই। তবে দেশটির নিরাপত্তা রক্ষায় রয়েছে পুলিশ ও আঞ্চলিক নিরাপত্তা বাহিনী।
হাইতি : ১৯৯৫ সালের আগেও দেশটিতে সেনাবাহিনী বেশ আলোচিত ছিল। কিন্তু বারবার সেনা অভ্যুত্থান, সংঘাতের কারণে দেশটি সেনাবাহিনীর ইতি টানে।
আইসল্যান্ড : ১৮৬৯ সাল থেকে সেনাবাহিনী নেই দেশটিতে। আইসল্যান্ড ন্যাটোর সদস্য, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তির ফলে তার প্রতিরক্ষার দেখভাল যুক্তরাষ্ট্রই করে।
কিরিবাতি : ছোট তিনটি দ্বীপ নিয়ে কিরিবাতি। তাদের কোনো সেনাবাহিনী নেই ১৯৭৮ সাল থেকে। অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডের প্রতিরক্ষা বাহিনী তাদের সাহায্য করে।
লিচেনস্টেইন : খুবই ছোট একটি দেশ। লোকজন খুবই কম। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক নিয়ে খুব একটা আগ্রহ নেই তাদের। তাছাড়া সেনাবাহিনী পালার মতো আর্থিক সামর্থ্য নেই দেশটির।
মার্শাল আইল্যান্ড : দেশটিতে কোনো সেনাবাহিনী নেই। অভ্যন্তরের নিরাপত্তায় পুলিশ রয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তাদের প্রতিরক্ষায় সাহায্য করে থাকে।
মৌরিশাস : এ দেশে সেনাবাহিনী না থাকলেও বেশ বড় পুলিশ বাহিনী রয়েছে। পুলিশ কমিশনার তাদের নেতৃত্ব দিয়ে থাকেন।