কোনো একটি রাসায়নিক বিক্রিয়াকে যে সমীকরণের মাধ্যমে প্রকাশ করা হয়,তাকে রাসায়নিক সমীকরণ বলে।
যেমন - 2H2 + O2 → 2H2O
রাসায়নিক সমীকরণের তাৎপর্যঃ কোন রাসায়নিক সমীকরণ হতে সংশ্লিষ্ট বিক্রিয়া সম্পর্কে যেসব তথ্য জানা যায় তাকে রাসায়নিক সমীকরণের তাৎপর্য বলে।
রাসায়নিক সমীকরণের তাৎপর্য দুই প্রকারঃ গুণগত তাৎপর্য ও পরিমাণগত তাৎপর্য।
গুণগত তাৎপর্যঃ যে তাৎপর্যের সাহায্যে কোন রাসায়নিক সমীকরণের শুধু গুণগত বৈশিষ্ট্য বা তথ্য জানা যায় তাকে গুণগত তাৎপর্য বলে।
এই তাৎপর্যের সাহায্যে রাসায়নিক সমীকরণ হতে বিক্রিয়ক ও উৎপাদ সমূহের নাম জানা যায়।
পরিমাণগত তাৎপর্যঃ যে তাৎপর্যের মাধ্যমে কোন রাসায়নিক সমীকরণের পরিমাণগত বৈশিষ্ট্য বা তথ্য জানা যায় তাকে পরিমাণগত তাৎপর্য বলে।
এ তাৎপর্য হতে রাসায়নিক সমীকরণে বিক্রিয়ক ও উৎপাদ সমূহের পরিমাণ সম্বন্ধে জানা যায়।