You can also earn money by answering questions on this site Find out the details

Categories

Sister Links: -- Nishiddho--BDLove24--Cerapatabd ....
93 views
in সাধারণ by (-25 points)

1 Answer

0 like 0 dislike
১৯৯০-এর দশকের প্রথম পাদ থেকে ভারতের পরমাণু জ্বালানির প্রধান উৎস রাশিয়া। দেশের আভ্যন্তরিণ ইউরেনিয়াম সঞ্চয়ের পরিমাণ কমে আসায় ২০০৬ থেকে ২০০৮ সালে ভারতে উৎপাদিত পরমাণু বিদ্যুতের হার কমে গিয়ে হয় ১২.৮৩ শতাংশ। ২০০৮ সালের সেপ্টেম্বর মাসে নিউক্লিয়ার সাপ্লায়ার গ্রুপের কাছ থেকে অনুমতি পেয়ে ভারত আন্তর্জাতিক পরমাণু বাণিজ্যের জগতে প্রবেশ করে। এরপর ফ্রান্স, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, কাজাকস্তান প্রভৃতি দেশের সঙ্গে পরমাণু চুক্তিতে আবদ্ধ হয় ভারত। ২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ২০০০ টন পরমাণু জ্বালানি সরবরাহের জন্য রাশিয়ার সঙ্গে ৭০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের একটি চুক্তিতে সাক্ষর করে ভারত।

আগামী ২৫ বছরে সামগ্রিক বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষেত্রে পরমাণু বিদ্যুৎ উৎপাদনের হারকে ৪.২ শতাংশ থেকে ৯ শতাংশে উন্নীত করার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে ভারত। ২০১০ সালে ভারতের দেশীয় পরমাণু বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা বেড়ে হয়েছে ৬,০০০ মেগাওয়াট। ২০০৯ সালের হিসেব অনুযায়ী, কার্যকরী পরমাণু চুল্লির সংখ্যার বিচারে ভারতের স্থান বিশ্বে নবম। আরও নয়টি চুল্লি নির্মীয়মান। তার মধ্যে দুটি ফ্রান্সের আরেভা নির্মিত দুটি ইপিআর-ও রয়েছে। দেশীয় পরমাণু চুল্লিগুলির মধ্যে রয়েছে টিএপিএস-৩ ও -৪; দুটিই ৫৪০ মেগাওয়াটের চুল্লি। ২০১০ সালের মধ্যে ভারতের ৭১৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের ফাস্ট ব্রিডার রিঅ্যাক্টর প্রকল্পটি চালু হয়ে যাওয়ার কথা।
by Earnings : 7.67 Usd (6,723 points)

Related questions

-- Payment Method & Thresholds--Referral Program--Help--
-- FAQ --- Terms --DMCA ---Contact Us --
Language Version--English --Bengali ---Hindi ---
...