ধ্বনি হচ্ছে ভাষার মূল উপকরণ। কোন ভাষার উচ্চারিত শব্দকে খুব সূক্ষ্মভাবে ভাগ করলে বা বিশ্লেষণ করলে যে আওয়াজ বা শব্দ পাওয়া যায়, তাই ধ্বনি। অর্থাৎ, ভাব প্রকাশক আওয়াজ বা শব্দকে ধ্বনি বলে। ধ্বনি প্রধানত দুই প্রকার। যথা–
১. স্বরধ্বনি
২. ব্যঞ্জনধ্বনি।
স্বরধ্বনি : যে সব ধ্বনি উচ্চারণের সময় মুখের ভিতরে কোনো জায়গায় বাধা পায় না তাদেরকে স্বরধ্বনি বলে। যেমন– অ, আ, ই, ঈ ইত্যাদি।
ব্যঞ্জনধ্বনি : যে সব ধ্বনি উচ্চারণের সময় মুখের ভিতরে কোথাও না কোথাও বাধা পায় তাদেরকে ব্যঞ্জনধ্বনি বলে। যেমন– ক, খ, গ, ঘ ইত্যাদি।
কিভাবে ধ্বনির সৃষ্টি হয়?
ধ্বনি তৈরির মূল কেন্দ্র হলো ফুসফুস। ফুসফুস থেকে ছেড়ে দেওয়া বাতাস মুখের ভিতরের বিভিন্ন অংশে বাধা পেয়ে নানা রকম ধ্বনির সৃষ্টি করে।