You can also earn money by answering questions on this site Find out the details

Categories

Sister Links: -- Nishiddho--BDLove24--Cerapatabd ....
94 views
in সাধারণ জ্ঞান by (-26 points)

1 Answer

0 like 0 dislike
১. ওয়েস্টার্ন গ্রিন মাম্বা
এটি ওয়েস্ট আফ্রিকান গ্রিন মাম্বা বা হ্যালোয়েলস গ্রিন মাম্বা নামেও পরিচিত। এটি লম্বা, পাতলা এবং উচ্চ বিষাক্ত একটি সাপ। পশ্চিম আফ্রিকার উপকূলীয় গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ঘন বনাঞ্চলে দেখা যায় এই সাপ। মানুষের সঙ্গে এই সাপের খুব একটা দেখা হয় না। তবে একবার দেখা হলে আর রেহাই নেই। এই সাপ যাকে একবার কামড় দিয়েছে তার মৃত্যু নিশ্চিত।

kalerkantho

২. ওয়েস্টার্ন ব্রাউন স্নেক
এটি সুডোনাজা নুচালিস বা গোয়ার্দার নামেও পরিচিত। দ্রুতগতির ও খুবই বিষাক্ত এই সাপ বাস করে অস্ট্রেলিয়ায়। এই সাপের কামড়ে মৃত্যু নিশ্চিত।

kalerkantho

৩. ব্লাক মাম্বা (Black Mamba)
আফ্রিকার আতংক এ সাপটি ভূমিতে বসবাসকারী সবচেয়ে বিষাক্ত সাপগুলো মধ্যে ৬ষ্ঠ। এরা আক্রমনের জন্য খুবই কুখ্যাত। এরা আফ্রিকার সবচেয়ে ভয়ংকর সাপ এবং সাধারণ মানুষ এদের থেকে যথেষ্ট সম্মানের সাথেই দূরে থাকে। এটি শুধু প্রচণ্ড বিষাক্তই নয় প্রচণ্ড আক্রমণাত্মকও।

kalerkantho

এর কামড় থেকে শিকারের বাঁচার সম্ভাবনা খুবই কম। এটি ভূমিতে বসবাসকারী সকল সাপ থেকে দ্রুত গতির এবং ঘন্টায় প্রায় ১৬ থেকে ১৯ কি.মি. যেতে পারে। এর বিভিন্ন প্রজাতিও খামারবাড়ি থেকে গভীর বন পর্যন্ত ছড়িযে ছিটিয়ে বাস করে। এ প্রজাতির সাপগুলো প্রায় ৪.৩ মিটার পর্যন্ত লম্বা হতে পারে।

৪. ইন্ডিয়ান কিং কোবরা (King kobra)
ভূমিতে বসবাসকারী সাপের মধ্যে ৪র্থ বিষাক্ততম সাপ হল ইন্ডিয়ান কোবরা। ফিলিফাইন কোবরার পর এরাই পৃথিবীর সবচেয়ে বিষাক্ত সাপ। এর সাধারনত ৩.৫ মিটার থেকে ৫.৫ মিটার লম্বা হয়ে থাকে। এর পৃথিবীর বিষাক্ত সাপগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড় হলেও এরা মানুষকে তুলনামুলক কমই কামড়ায়। এ সাপ ছোবলের ভয়ে অন্য বিষাক্ত সাপগুলোকে আক্রমণ করে না। তবে অবিষাক্ত সাপই এদের অন্যতম প্রধান খাদ্য।

এর বেশি ক্ষুধার্ত হলে বিষাক্ত সাপকেও এমনকি নিজের প্রজাতির সাপকেও হজম করে। এরা জংলি প্রজাতির এবং সাপের খাদক হিসেবে পরিচিত। এরা ছোবলের সময় যেকোন সাপ থেকে বেশি বিষ নিক্ষেপ করে । স্ত্রী কিং কোবরা এর ডিমের চারপাশে বাসা বাঁধে। এর বাসার কাছাকাছি কিছু এলে এটি অস্বাভাবিক আক্রমনাত্মক আচরণ করে। কিং কোবরা খুবই গভীর জঙ্গলের অধিবাসী।

৫. ভাইপারস
ভাইপারস মূলত সাপের একটি জাত। এই জাতের অনেক ধরনের সাপ আছে। সারা বিশ্বেই ভাইপারসদের দেখা যায়। মধ্যপ্রাচ্য, মধ্য এশিয়ার ভারত, চীন এবং পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতে এদের বেশি দেখা যায়। এরা খুব দ্রুত রেগে যায় এবং প্র্রধানত রাতের বেলা শিকারে বের হয়। এরা খুব দ্রুত আক্রমণ করে থাকে। ভাইপারসে কামড়ালে প্রচণ্ড ব্যথা হয়। পরে শ্বাসকষ্টের সাথে প্যারালাইসিস দেখা দেয় এবং হৃদস্পন্দন আস্তে আস্তে কমে যায়। এই সাপে কামড়ালে শরীরের উপর থেকেই বোঝা যায় যে রক্ত জমাট বেধে যাচ্ছে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা যায়। যদি দ্রুত চিকিৎসা দেয়া যায় তাহলেও ২-৪ সপ্তাহ নাগাদ প্রচণ্ড ব্যথা থাকে।

৬. টাইগার স্নেক (Tiger Snake)
এরা ভূমিভিত্তিক পৃথিবীর সবচেয়ে বিষাক্ত সাপগুলোর মধ্যে ৯ম। এরা অস্ট্রেলিয়া বসবাসকারী একধরনের সাপ যারা শরীর প্রচুর পরিমানে বিষ তৈরী করতে পারে। এদেরকে শুষ্ক অঞ্চল, তৃনভূমি, জলাভূমি, মানববসতি সব জায়গায়ই দেখা যায়। এরা সাধারণত ১.২ মিটার থেকে ১.৮ মিটার পর্যন্ত লম্বা হতে পারে।

kalerkantho

৭. এচিস
আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্য, পাকিস্তান, ভারত এবং শ্রীলঙ্কার শুষ্ক অঞ্চলে এদের দেখা মেলে। এই সাপের কামড়ে দেহের ভেতরে কয়েকদিন থেকে কয়েক সপ্তাহ পর্যন্ত বিষ জমে থাকতে পারে। আর দেহের ভেতরে যে কোনো জায়গায় রক্তপাত হতে পারে।

kalerkantho

৮. রাসেলস্ ভাইপার (Russell’s Viper)
ভয়ংকর দর্শন এ সাপটি ভূমিতে বসবাসকারী পৃথিবীর বিষাক্ত সাপগুলো মধ্যে পঞ্চম।এটি খুবই রাগী ধরনের সাপ। সম্ভবত অন্য যেকোন বিষাক্ত সাপের চেয়ে এ সাপই মানুষের সবচেয়ে বেশি ক্ষতি করে থাকে।

এটি কুন্ডলী পাকিয়ে থাকে এবং এত প্রচন্ড বেগে শিকারকে ছোবল মারে যে পালিয়ে যাওয়ার আর কোন উপায় থাকে না। এর বিভিন্ন প্রজাতি রয়েছে যারা খামার বাড়ি থেকে শুরু কলে গভীর জঙ্গল পর্যন্ত বিভিন্ন জায়গায় বসবাস করে।
এরা সাধারনত ১ মিটার থেকে ১.৫ মিটার লম্বা হয়ে থাকে।

৯. র‌্যাটল স্নেক
যুক্তরাষ্ট্রে পাওয়া যায় এই র‌্যাটল স্নেক। এদের লেজের দিকে ঝুনঝুনি সদৃশ বিশেষ অঙ্গ থাকে যার সাহায্যে তারা শব্দ করতে পারে। শরীরে দুই-তৃতীয়াংশ লাফিয়ে আক্রমণ করে থাকে। এটি উত্তর আমেররিকার সব থেকে বিষধর সাপ। এই সাপে কামড়ালে শিশুদের দ্রুত মৃত্যু হয়। এই সাপের বিষ টিস্যু নষ্ট করে ফেলে রক্ত জমাট বেঁধে যায় ফলে এর সঞ্চালন প্রক্রিয়ায় ব্যাঘাত ঘটে। এই সাপে কামড়ানোর পর শ্বাসকষ্ট, প্যারালাইসিস, বমি, রক্ত বমি, চেতনাহীন হয়ে পড়া ইত্যাদি লক্ষণ দেখা দিতে পারে।

১০. ইস্টার্ন গ্রিন মাম্বা
পূর্ব আফ্রিকার এই সাপ কামড় দিলে আক্রান্ত স্থান ফুলে যাওয়া, ঝিমুনি, বমিভাব, শ্বাসকষ্ট, হার্টবিটে গণ্ডগোল এবং প্যারালাইসিসের মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।

kalerkantho

১১. ফিলিফাইন কোবরা (Philippine Cobra)
ভূমিতে বসবাসকারী পৃথিবীর ৩য় সবচেয়ে বিষাক্ত সাপ এটি। এরা প্রায় ১০০ সেন্টিমিটার পর্যন্ত লম্বা হয়ে থাকে। ক্রেইটের পরেই এরা সবচেয় বিষাক্ত প্রজাতির সাপ। শারীরিক অঙ্গভঙ্গির সাথে সবচেয়ে বেশি সাড়া দেয় বলে ফিলিফাইনের সবচেয়ে বিষাক্ত এ সাপগুলো সাপুড়েরা সাপের নাচ দেখানোর সময় বেশি ব্যবহার করে। সকল কোবরার মত এরাও রেগে গেলে মাথার দুইপাশে হুড দেখা যায়।

kalerkantho

১২. দ্য জারারাকা
দক্ষিণ ব্রাজিল, প্যারাগুয়ে, উত্তর আর্জেন্টিনায় বাস করে এই সাপ। এই সাপের কামড়ে দেহের ভেতরে নানা সমস্যা হয়ে মৃত্যু নিশ্চিত।

১৩. হাইড্রোফিলিস বেলচেরি (Hydrophis Belcheri)
অনেকে ইনল্যান্ড তাইপানকে পৃথিবীর সবচেয়ে বিষাক্ত সাপ হিসেবে ধারনা করলেও পৃথিবীর সবচেয়ে বিষাক্ত সাপ হল বেলচেরি। প্রকৃতপক্ষে এটি ইনল্যান্ড তাইপানের চেয়েও প্রায় ১০০ গুন বেশি বিষাক্ত।

kalerkantho

সমুদ্রে বসবাসকারী এ সাপটি ০.৫ মিটার থেকে ১ মিটার পর্যন্ত লম্বা হয়ে থাকে। এর মাথা শরীর থেকে ছোট এবং এর পেছনে মাছের মত সাতারে সহায়ক লেজ রয়েছে। এ সাপটি একবার শ্বাস নিয়ে প্রায় ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা পানির নিচে ঘুরে বেড়াতে বা ঘুমাতে পারে।

পৃথিবীর সবচেয়ে বিষাক্ত এ সাপটি খুবই ভদ্র স্বভাবের। এটি সাধারনত কাউকে কামড়ায় না। তবে বার বার একে বিরক্ত করলে এটি কামড় দিতে পারে। এ সাপটি নিয়ে বেশি ভয়ের কারনও নেই কারন এটি কাউকে কামড়ালেও বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই বিষ ডুকায় না। তবে কারো ভাগ্য খারাপ হলে এর বিষাক্ত ছোবলে ১৫মিনিটের কম সময়েই তার মৃত্যু ঘটতে পারে। মাত্র কয়েক মিলিগ্রাম বেলচেরির বিষ ১০০০ এর বেশি লোক বা ২৫ লক্ষ ইদুরকে মারার জন্য যথেষ্ট্য।

১৪. তাইপান সর্প পরিবার (Taipan Snake Family)
সমগ্র পৃথিবীতে না হলেও ভূমিতে বসবাসকারী সাপগুলোর মধ্যে তাইপান সবচেয়ে বেশি বিষাক্ত এবং প্রকৃতপক্ষে সবচেয়ে বেশি ভয়ংকর প্রজাতির সাপ।এর বিষাক্ত ছোবলে একজন মানুষ সর্বোচ্চ এক ঘন্টা পর্যন্ত বেঁচে থাকারও কোন রেকর্ড নেই।

তাইপান সর্প পরিবারের পাঁচটি উপ-প্রজাতির মধ্যে ইনল্যান্ড তাইপান অনেক বেশি বিষাক্ত। ইনল্যান্ড তাইপানের ক্ষেত্রে এক ছোবলে সবচেয়ে বেশি প্রায় ১১০ মিলিগ্রাম পর্যন্ত বিষ নিক্ষিপ্ত হয়েছিল। এর কয়েক মিলিগ্রাম বিষই ১০০ লোক বা প্রায় ২.৫ লক্ষ ইদুর মারার জন্য যথেষ্ট।

অস্ট্রেলিয়ার বাসিন্দা এ সাপগুলো ১.৮ মিটার থেকে ৩.৭ মিটার পর্যন্ত লম্বা হতে পারে। সবচেয়ে ভয়ংকর ধারনা করা হলেও এরা খুব সহজেই বশ মানে। তবে একে কোন কারনে বিরক্ত করা হলে শিকার জায়গা থেকে নড়ার আগেই এটি প্রচন্ড বেগে কয়েক বার ছোবল দিয়ে দিতে পারে।

kalerkantho

১৫. দ্য ফরেস্ট কোবরা
একে ব্ল্যাক কোবরা নামেও ডাকা হয়। এর কামড় খেলে ৩০ থেকে ১২০ মিনিটের মধ্যে  মৃত্যু হয়।

kalerkantho

১৬. দ্য আইল্যাশ ভাইপার
মধ্য ও দক্ষিণ আমেরিকার ছোট সাপটি খুব রাগী নয়। তবে আঘাত পেলে কামড় বসিয়ে মৃত্যুর ঘন্টা বাজিয়ে দেবে।

kalerkantho

১৭. ইস্টার্ন ব্রাউন স্নেক (Eastern Brown snake)
অত্যন্ত বিষধর এই সাপ বাড়ির আনাচে-কানাচে বা মাঠঘাটে থাকে। ইঁদুরের লোভে প্রায়ই এরা বের হয় এবং শিকার করার জন্য ওঁৎ পেতে থাকে। এদের কামড় অত্যন্ত ভয়াবহ। অন্য সাপের তুলনার এরা অনেক বেশি আক্রমণাত্মক।

মূলত অস্ট্রেলিয়ায় এদের দেখা পাওয়া যায়। শহরের আনাচে-কানাচে লুকিয়ে থাকা ইস্টার্ন ব্রাউন স্নেক বেশ আক্রমণাত্মক। কেউ তার এলাকায় ঢুকে পড়লে রীতিমতো তাড়া করে এরা। এর বিষের LD50 হল .০৩-.০৫।

১৮. আফ্রিকান পাফ এডার বা বিটিস অ্যারিয়েটানস
মরোক্কো, পশ্চিম আরব এবং আফ্রিকাজুড়ে এই সাপ পাওয়া যায়। তবে সাহারা এবং ঘন বনাঞ্চলে পাওয়া যায় না। এটি আগ্রাসী এবং বিষাক্ত সাপ।

kalerkantho

১৯. ডেথ এডার
ডেথ এডার সাপ বিষের দিক থেকে নবম স্থানে রয়েছে। নামের সাথে এই সাপের কামড়েরও যথেষ্ট মিল পাওয়া যায়। অস্ট্রেলিয়া এবং নিউগিনিতে এই সাপ দেখতে পাওয়া যায়। ডেথ এডার মূলত অন্য সাপকে তাড়া করে কামড়িয়ে মারে এবং খেয়ে ফেলে। এক কামড়ে এই সাপ ৪০-১০০ মিলিগ্রামের মত বিষ ঢেলে দেয়। এই সাপে কামড়ালে শ্বাস কষ্ট ও প্যারালাইসিস দেখা দেয়। ২৪ থেকে ৪৮ ঘন্টার মধ্যেই কামড়ে আহত ব্যক্তির মৃত্যু হয়ে থাকে। এই সাপ একবার বিষ ঢালার পর দ্রুততম সময়ে এদের বিষ থলিতে আবারও বিষ উৎপাদন করতে পারে।

২০. কোরাল স্নেকস
উত্তর আমেরিকার বাসিন্দা এই সাপের কামড় খেলে শ্বাস বন্ধ হয়ে মৃত্যু নিশ্চিত।

kalerkantho

২১. কোস্টাল তাইপান (Coastal Taipan)
কোস্টাল তাইপান সাপটির বিষ এতটাই মারাত্মক যে এই সাপের একটি বিষাক্ত ছোবলে এখন পর্যন্ত একজন মানুষ সর্বোচ্চ এক ঘন্টা পর্যন্ত বেঁচে থাকার কোন নজির নেই। এই সাপের একটি ছোবলে প্রায় ১২০ মিলিগ্রাম পর্যন্ত ভেনম নির্গত হয়। যার কয়েক মিলিগ্রাম ভেনমই ১ জন লোককে মেরে ফেলার জন্য যথেষ্ট। কোস্টাল তাইপান সাপগুলো লম্বায় ১.৮ মিটার থেকে ৩.৩ মিটার পর্যন্ত হতে পারে।

২২. হলুদ চোয়াল বিশিষ্ট্য টম্মিগফ (Bothrops Asper)
স্থানীয় ভাবে ফার-ডি-ল্যান্স নামে পরিচিত এ সাপটি ভূমিতে বসবাসকারী সাপগুলো মধ্যে ৭ম বিষাক্ত। এরা প্রচন্ড রাগী ধরনের সাপ এবং সামান্য উত্তেজিত করলেও প্রচন্ড ছোবল মারতে পারে।

এ সাপের কামড়ে মানুষের মৃত্যুর হার খুবই বেশি।এ সাপের কামড়ে মানুষের দেহকোষ এত মারাত্নক ভাবে ধ্বংস হতে থাকে যে শরীরে পঁচন দেখা দেয়। সাধারণত কৃষি জমি এবং খামার বাড়িতে এদের দেখা যায়। এরা গড়ে ১.৪ মিটার থেকে ২.৪ মিটার পর্যন্ত লম্বা হয়ে থাকে।

দক্ষিণ মেক্সিকো এবং দক্ষিণ আমেরিকাতে এদের দেখা মেলে।

২৩. দ্য বুমস্ল্যাঙ
লম্বা এই সাপটি এর প্রজাতির অন্যান্য সাপের চেয়ে অনেক বেশি বিষাক্ত এবং এর কামড়ে মৃত্যু হতে পারে।

২৪. বুঙ্গারাস ক্যান্ডিডাস
ক্রেইট প্রজাতির এই সাপের বাস মালয়েশিয়াতে। এটি মালয়ান ক্রেইট নামেও পরিচিত। এর কামড় খাওয়া মানুষদের ৬০-৭০%-ই মারা যায়।

২৫. ডুবোয়িস
সামুদ্রিক সাপদের মধ্যে সবচেয়ে বিষাক্ত সাপদের একটি। আর পৃথিবীর শীর্ষ তিন বিষাক্ত সাপেরও একটি এটি।

২৬.  ব্লু ক্রিট
ব্লু ক্রিট সাপ দেখতে পাওয়া যায় দক্ষিণ এশিয়া এবং ইন্দোনেশিয়াতে। ক্রিট অন্য সাপ শিকার করে এবং খেয়ে বাঁচে। রাতের বেলা বের হয়।অন্ধকারে আক্রমণ করতেই এরা বেশি পছন্দ করে। এই সাপ নিজেদের প্রজাতিকে খেয়ে ফেলে। এই সাপের কামড়ে মানুষের মৃত্যুর হার ৮৫ শতাংশ। এই সাপের বিষ একবার শরীরের ভিতরে ঢুকলে শরীর সুস্থ হতে অনেক সময় লেগে যায়।

২৭. মনোক্লেড কোবরা (Monocled Cobra)
এরা এলাপিডি পরিবারভুক্ত এক ধরনের ফণাধর বিষধর সাপ, যা গোখরোর খুবই নিকট আত্মীয়। ইংরেজি ‘monocled’ নামের অর্থ ‘এক চশমা ওয়ালা’, যা কেউটের মাথার পেছনভাগের আংটি বা চক্র চিহ্নকে নির্দেশ করে। গোখরোর ফণায় যেমন গরুর ক্ষুরের মত বা দুই চক্ষু চশমার মত ছাপ থাকে তেমন কেউটের ফণার পিছনে গোল চক্র আকৃতির ছাপকে এক চক্ষু চশমা বলে বর্ণনা করা হয়ে থাকে। কেউটে শব্দটি এসেছে সংস্কৃত শব্দ কালকূট থেকে।
by Earnings : 7.67 Usd (6,725 points)

Related questions

-- Payment Method & Thresholds--Referral Program--Help--
-- FAQ --- Terms --DMCA ---Contact Us --
Language Version--English --Bengali ---Hindi ---
...