অ্যান্টিবায়োটিক তৈরিতে ব্যাকটেরিয়ার ব্যবহারঃ
ব্যাকটেরিয়া থেকে সাবটিলিন (Bacillus sutilis হতে), পলিমিক্সিন (Bacillus polymyxa হতে), স্ট্রেপটোমাইসিন (Actinomycetes হতে) ইত্যাদি জীবনরক্ষাকারী অ্যান্টিবায়োটিক তৈরি হয়।
২) প্রতিষেধক টিকা তৈরিতে ব্যাকটেরিয়ার ব্যবহারঃ
কতিপয় ব্যাকটেরিয়া থেকে যক্ষা, ডিপথেরিয়া, কলেরা, টাইফয়েড রোগের টীকা বা ঔষধ তৈরি হয়। ডি.পি.টি. (ডিপথেরিয়া, হুপিং কাশি ও ধনুষ্টংকার) রোগের ঔষধ ও ব্যাকটেরিয়া থেকে সৃষ্টি হয়।
৩) কৃষিক্ষেত্রে ব্যাকটেরিয়ার ব্যবহারঃ
মাটির উর্বরতা বৃদ্ধিতে। নাইট্রোজেন সংবন্ধনে। পতঙ্গনাশক হিসেবে। ফলন বৃদ্ধিতে।
৪) শিল্পক্ষেত্রে ব্যাকটেরিয়ার ব্যবহারঃ
দুগ্ধজাত শিল্পে দুগ্ধ বৃদ্ধি করতে। পাটশিল্পে পাটের ফলন বৃদ্ধি করতে। চামড়াশিল্পে এর অবদান কম নয়। চা কফি ও তামাক প্রক্রিয়াজাতকরণে। জৈব গ্যাস তৈরিতে। টেস্টিং লবণ তৈরিতে।