বাংলাদেশ থেকে খুব সহজে স্ক্রিল নেটেলার ওয়েষ্টান ইউনিয়ান রিয়া ব্যাংক ট্রান্সফার সকল মাধ্যমে টাকা পাঠাতে পারেন খুব সহজেই বাংলাদেশে থেকে ভারতে টাকা পাঠাতে পারেন আর যদি কয়েনবেস পেয়ার পারফেক্টমানি মানিগো এডভান্স ক্যাশ এগুলো দিয়ে দিয়েও ভারতে টাকা পাঠাতে পারবেন কিন্তু সে জন্য আপনার ভারতের যার কাছে টাকা পাঠাবেন তার ও আপনার আবশ্যই এই একাউন্ট গুলো থাকতে হবে .
2. আজকাল International Debit Card আপনি যেকোনো বাংলাদেশের ব্যঙ্কে পেয়ে যাবেন, ওটার মাধ্যমে টাকা পাঠানোর ব্যবস্থা করলে আপনি দুই দেশের নিয়ম মেনে টাকা পাঠাতে পারবেন। চিকিৎসাার ক্ষেত্রে হলে তো কোন অসুবিধা হবেনা বলে আশা করি।.
3. কিভাবে পাঠাবেন তা নির্ভর করে কী উদ্দেশ্যে টাকা পাঠাবেন।
বাংলাদেশ সরকারের আমদানি নীতি অনুযায়ী পণ্যদ্রব্য আমদানির জন্য ব্যাংকের মাধ্যমে লেটার অফ ক্রেডিট খুলে শুধু ভারতে না অন্যান্য দেশেও টাকা পাঠানো যায়। কয়েকটি জরুরি ওষুধ পত্র বই কেনার জন্য লেটার অফ ক্রেডিট না খুলেও ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা পাঠানো যায়।
চিকিৎসার জন্য স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সুপারিশ মোতাবেক যেসব ব্যাংক ফরেন এক্সচেঞ্জ লেনদেনের জন্য অনুমোদিত তাদের মাধ্যমে বিদেশে ফরেন এক্সচেঞ্জ পাঠানো যায়। অনেকে চিকিৎসা ব্যয় মেটানোর জন্য সরকারি বিনিময় হারে ফরেন এক্সচেঞ্জ ক্রয় না করে হুন্ডি মার্কেট থেকে ডলার কিনে বাড়তি ব্যয় ভার বহন করে।
বিদেশে পড়াশোনার জন্য, ভর্তির কাগজপত্র পেশ করে ব্যাংকের মাধ্যমে সব দেশেই টাকা পাঠানো যায়। যেমন, আমেরিকা টাকা পাঠানোর জন্য আই টোয়েন্টি পেশ করা লাগে সে সঙ্গে যে কলেজে বা ভার্সিটিতে পড়তে হবে তাদের প্রদত্ত তথ্য অনুযায়ী ভর্তি ফি সেশন ফি থাকা খাওয়া ব্যয় বাবদ ফরেন এক্সচেঞ্জ পাঠানো যায়। ব্যাংক এর জন্য প্রত্যেক ছাত্রের নামে আলাদা ফাইল খুলে রাখে। পরবর্তীতে পড়াশোনার অগ্রগতি সম্পর্কিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রত্যয়ন পত্র মূল্যায়ন করে একই ব্যাংকের মাধ্যমে অর্থ প্রেরণ করা যায়। এস জ্যাকসন সম্পর্কে অজ্ঞতার কারণে ব্যাংকের মাধ্যমে ফরেন এক্সচেঞ্জ না পাঠিয়ে হুন্ডির আশ্রয় নিয়ে থাকে। তাতে একদিকে যেমন বাড়তি খরচ পরে অন্যদিকে আইন ভঙ্গ করে।
বিদেশ ভ্রমণের জন্য টিকেট প্রদর্শন করে বিদেশ ভ্রমণের জন্য থেকে বছরে 12000 ডলার পাঠাতে পারে। এরমধ্যে 5000 ডলার পর্যন্ত কারেন্সি নোট হিসেবে নেওয়া যায়। 12 বছরের নিচে বাচ্চাদের জন্য কোটা অর্ধেক।
ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য বিদেশ ভ্রমণের জন্য আলাদা কোটা রয়েছে।
প্রবাসী বাঙালিদের ফরেন কারেন্সি একাউন্ট থেকেও বিদেশে টাকা পাঠানো যায়।
অন্যান্য কারণে যেমন কনসালটেন্সি সার্ভিস এর জন্য, রয়েলটি বাবদ অর্থ প্রেরণ করা যায়।
মাঝে মাঝে আইনগুলো পরিবর্তন হয়ে থাকে। যেসব ব্যাংকে ফরেন এক্সচেঞ্জ লেনদেন করা হয় তাদের থেকে হালনাগাদ তথ্য জেনে নেয়া যেতে পারে।