You can also earn money by answering questions on this site Find out the details

Categories

Sister Links: -- Nishiddho--BDLove24--Cerapatabd ....
56 views
in সাধারণ by (-14 points)

1 Answer

0 like 0 dislike
যদি উপরে আলোচিত কোনও লক্ষণ আপনি দেখতে পান তাহলে অবিলম্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। রোগীর মেডিক্যাল হিস্ট্রির সঙ্গে ডায়াগ্নস্টিক মূল্যায়ন শুরু হয়। নীচে রোগ নির্ণয়ের পদ্ধতি সম্পর্কে আলোচনা করা হলো:

পেটের শারীরিক পরীক্ষা।

রক্ত পরীক্ষা।

পেরিটোনিয়ামে কোন ব্যাকটেরিয়া আক্রমণ করেছে তা জানতে রক্তের কালচার করা হয়।

পেটের তরলের বিশ্লেষণ।

যদি আপনার পেরিটোনিয়াল ডায়ালিসিস চলে তাহলে ডায়ালিসিস থেকে নির্গত পদার্থের বিশ্লেষণ।

আল্ট্রাসাউন্ড ইমেজিং।

পেরিটোনিয়ামে কোনও ছিদ্র আছে নাকি জানতে সিটি স্ক্যান এবং এক্স-রে করা হয়।

ল্যাপ্রোস্কপি- পেটের ভিতরে একটি ক্যামেরাযুক্ত টিউব ব্যবহার করে কারণের উৎস জানার চেষ্টা করা হয়।

পেরিটোনাইটিসের সত্বর চিকিৎসার প্রয়োজন নাহলে যদি সংক্রমণ ছড়িয়ে যায় তাহলে মাল্টিপেল অরগ্যান ফেলিওরের সম্ভাবনা থাকে। চিকিৎসা পদ্ধতি সম্পর্কে নীচে আলোচনা করা হলো:

ওষুধঃ অ্যান্টিবায়োটিক্স, অ্যান্টি-ফাঙ্গাল।

সংক্রামিত টিসু বাদ দিতে অস্ত্রোপচার করা হয়।

প্রদাহ এবং সংক্রমণ কমাতে ইন্ট্রা-অ্যাবডোমিনাল ল্যাভেজ দিয়ে পেটের ভিতরের অংশ পরিষ্কার করা হয়।

কোনও কোনও রোগীর ক্ষেত্রে রি-লাপ্রোটোমির (একটি খোলা অস্ত্রোপচার) প্রয়োজন হতে পারে, যেখানে অস্বাভাবিকত্ব সম্পর্কে জানতে নতুন করে পেটে কাটা হয়।

চিকিৎসা না করা হলে, পেরিটোনাইটিস ছড়িয়ে পড়তে পারে এবং সেপ্টিসেমিয়া (রক্তে সংক্রমণ ছড়িয়ে যাওয়া) এবং শক হতে পারে। এর জন্য পেট ফোলা বা টিস্যু মৃত্যু হতে পারে, যা প্রাণঘাতী হতে পারে। তাই পেরিটোনাইটিসের কোনও লক্ষণ বা উপসর্গকে এড়িয়ে যাওয়া উচিৎ নয় এবং আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিৎ
by Earnings : 7.67 Usd (6,719 points)

Related questions

-- Payment Method & Thresholds--Referral Program--Help--
-- FAQ --- Terms --DMCA ---Contact Us --
Language Version--English --Bengali ---Hindi ---
...