You can also earn money by answering questions on this site Find out the details

Categories

Sister Links: -- Nishiddho--BDLove24--Cerapatabd ....
63 views
in স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা by Earnings: 2.48 Usd (2,411 points)

1 Answer

0 like 0 dislike
বাংলাদেশে ৭ই ফেব্রুয়ারি থেকে টিকার কার্যক্রম শুরু হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য মতে, প্রথম দিনে মোট টিকা নিয়েছেন একত্রিশ হাজার একশ ষাট জন। এদিন সারা দেশের সহস্রাধিক হাসপাতালে চলে এই টিকাদান কর্মসূচী।

তবে রবিবার বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের বয়সসীমার ক্ষেত্রে টিকা দেয়ার শর্ত কিছুটা শিথিল করার ঘোষণা দিয়েছে সরকার।

এখন থেকে ৪০ বছরের বেশি বয়সীরা সবাই স্থানীয় যেকোন সরকারি হাসপাতালে গিয়ে করোনাভাইরাসের টিকা নিতে পারবেন। নিবন্ধনও সেখানেই করানো যাবে।

এর আগে বলা হয়েছিল, ৭ই ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হওয়া প্রথম দফা টিকাদান কর্মসূচীতে স্বাস্থ্যকর্মী ও সম্মুখসারিতে থাকা মানুষেরা এবং ৫৫ বছরের বেশি বয়সীরা টিকা নিতে পারবেন।

সোমবার স্বাস্থ্যমন্ত্রী মন্ত্রণালয়ের সচিবদের নিয়ে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকের পর শর্ত শিথিল করার নির্দেশনা আসে। বলা হচ্ছে, টিকা নেয়া সহজতর করতে এই সিদ্ধান্ত।

প্রথম দফায় মোট পঁয়ত্রিশ লাখ ডোজ টিকা সরকার বিনামূল্যে বিতরণ করবে বলে জানিয়েছে।

যদিও শনিবার পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন জমা পড়েছে সাড়ে তিন লাখেরও কম।

এরইমধ্যে বাংলাদেশের সব জেলা উপজেলার ১০০৫টি কেন্দ্র থেকে এই টিকা কর্মসূচি একযোগে শুরু করা হয়েছে। এজন্য কাজ করছে ২৪০০টি টিম।

প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত এই টিকা কার্যক্রম চলবে বলে স্বাস্থ্য অধিদফতর জানিয়েছে।

এরিমধ্যে ভারত থেকে টিকাটির ৭০ লাখ ডোজ বাংলাদেশে এসে পৌঁছেছে।

চলতি মাসে এই টিকার ৩৫ লাখ টিকা দেয়া পরিকল্পনার কথা বলা হয়েছে, কারণ এই টিকার দুটি করে ডোজ দিতে হয়। তাই ৩৫ লাখ মানুষকে যেন সম্পূর্ণ টিকা কর্মসূচির আওতায় আনা যায়।

তবে প্রতি মাসে ৫০ লাখ করে জুন মাস পর্যন্ত আরও আড়াই কোটি ডোজ টিকা আসার কথা রয়েছে।

এছাড়া বছরব্যাপী কর্মসূচি চালিয়ে যেতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে কোভ্যাকের টিকা আনা হবে বলেও স্বাস্থ্যমন্ত্রী নিশ্চিত করেছেন।
by Earnings : 7.67 Usd (6,719 points)

Related questions

-- Payment Method & Thresholds--Referral Program--Help--
-- FAQ --- Terms --DMCA ---Contact Us --
Language Version--English --Bengali ---Hindi ---
...