You can also earn money by answering questions on this site Find out the details

Categories

Sister Links: -- Nishiddho--BDLove24--Cerapatabd ....
51 views
in ধর্ম ও আধ্যাত্মিক বিশ্বাস by (6 points)

1 Answer

0 like 0 dislike
রমজান মাসে ফরজ হলো একটি, এক মাস রোজা পালন করা। কোরআনে কারিমে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে মোমিনগণ! তোমাদের জন্য রোজা ফরজ করা হলো, যেমন ফরজ করা হয়েছিল তোমাদের পূর্বে যারা ছিল তাদের প্রতিও; যাতে করে তোমরা মুত্তাকি হতে পারো।’ (সুরা-২ বাকারা, আয়াত: ১৮৩)। রোজা ওই সব ব্যক্তির ওপর ফরজ, যারা প্রাপ্তবয়স্ক, স্বাভাবিক জ্ঞানসম্পন্ন ও শারীরিকভাবে রোজা পালনে সক্ষম। যদি কেউ মুসাফির বা সফর অবস্থায় থাকে অথবা অসুস্থতার কারণে রোজা পালনে অপারগ হয়; তবে তারা রোজা পরে কাজা আদায় করতে পারবে। যদি কোনো ব্যক্তি সুস্থ হয়ে কাজা আদায় করার সুযোগ বা সামর্থ্য ফিরে না পাওয়ার আশঙ্কা করে, তবে সে বা তার পক্ষ থেকে রোজার ফিদইয়া প্রদান করতে হবে। ফিদইয়ার পরিমাণ হলো প্রতি রোজার জন্য এক ফিতরার সমান। আল্লাহ তাআলার বাণী, ‘তোমাদের মধ্যে যদি কেউ অসুস্থ থাকে অথবা সফরে থাকে তবে তাদের নির্ধারিত সংখ্যা (রোজা) পরে পূর্ণ করে নেবে; আর যারা রোজা পালনে অসমর্থ, তার (প্রতি রোজার বিনিময়ে) একজন মিসকিনকে খাদ্য ফিদইয়া দেবে। আর যারা উত্তম কর্ম অতিরিক্ত বেশি করবে, তা তার জন্য কল্যাণকর। যদি তোমরা রোজা পালন করো, তবে তা তোমাদের জন্য, যদি তোমরা বুঝতে!’ (সুরা-২ বাকারা, আয়াত: ১৮৪)। ফিদইয়া প্রদানের পরে যদি পুনরায় রোজা পালনের সামর্থ্য ফিরে আসে, তবে ওই রোজা কাজা আদায় করতে হবে। উল্লেখ্য: হালাল বা বৈধ উপার্জন এবং হালাল রিজিক বা পবিত্র খাবার–খাদ্য ছাড়া নামাজ, রোজা, হজ, জাকাতসহ কোনো ইবাদতই আল্লাহর দরবারে কবুল হবে না।
by Earnings : 7.67 Usd (6,719 points)

Related questions

-- Payment Method & Thresholds--Referral Program--Help--
-- FAQ --- Terms --DMCA ---Contact Us --
Language Version--English --Bengali ---Hindi ---
...