You can also earn money by answering questions on this site Find out the details

Categories

Sister Links: -- Nishiddho--BDLove24--Cerapatabd ....
219 views
in ধর্ম ও আধ্যাত্মিক বিশ্বাস by (-14 points)

1 Answer

0 like 0 dislike
তাজবিদ আরবি ভাষার শব্দ ।
তাজবিদ এর আভিধানিক অর্থ সৌন্দর্য মণ্ডিত করা বা যথাযথ ভাবে সম্পন্ন করা । যে বিষয়টিতে কুরআন মাজীদ সঠিক উচ্চারণে তিলাওয়াতের নিয়মাবলী উল্লেখ করা হয় তাকে তাজউইদ/তাজবিদ বলে৷ সঠিক উচ্চারণ মাখরাজ ও সিফাত অনুসারে উচ্চারণের উপর অধিক নির্ভর করে৷ তাজউইদ অনুসারে কুরআন তিলাওয়াত করা ওয়াজিব (আবশ্যক)৷ তাজউইদ অনুসারে উচ্চারণ না করলে সাধারণত অর্থ বিকৃত হয়ে যায়৷ তাজউইদের উদ্দেশ্য হলো কুরআন মাজিদের প্রত্যেকটি হরফকে যথাযথ ভাবে পাঠ করা, কুরআন মাজীদের শব্দ ও হরফগুলো পাশাপাশি আসার ফলে যে সকল কায়দার (গুন্নাহ, পুর, বারিক, মাদ্দ, ইত্তেকায়ে সাকিনাইন, ওয়াকফ) সৃষ্টি হয় তা সঠিকভাবে পাঠ করা, কুরআন মাজীদ তিলাওয়াত করার সময় অতিরিক্ত কোনোকিছু যাতে যুক্ত না হয়, প্রয়োজনীয় কিছু জাতে বাদ না পড়ে, কুরআন মাজীদের বিশেষ  আয়াত (সিজদাহ, সাকতাহ, এমালাহ, তাসহিল)  সম্পর্কে আলোচনা  সর্বোপরি কুরআন মাজীদকে সঠিকভাবে তিলাওয়াত এর  জন্য সম্ভাব্য সকল আলোচনা।
তাজবিদের প্রয়োজনীয়তা

وَرَتِّلِ اَلْقُرْاٰنَ تَرْتِيْلَا ‎

(আর কুরআন আবৃত্তি কর ধীরে ধীরে স্পষ্ট ও সুন্দর ভাবে।) --আল-কুরআন,সূরা:মুজাম্মিল,আয়াত:৪

কুরআনকে ধীরে ধীরে স্পষ্ট ও সুন্দর ভাবে পড়া মুসলিমদের জন্য ফরজ (আবশ্যিক) কারণ আল্লাহ তায়া’লা স্বয়ং নির্দেশ দিয়েছেন। স্পষ্ট ও সুন্দর ভাবে পড়তে হলে কিভাবে  পড়তে হয় তা আগে জানতে হবে এবং তা তাজউইদ এই বর্ণনা করা হয়। তাই তাজউইদ সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে না হলে কুরআন মাজীদ পড়ার সময় অনের ভুল হবে এবং অনেক সময় কুরআনের আয়াতের অর্থের বিপরীত অর্থ হয়ে যাবে  ফলস্বরূপ কুরআন মাজীদ পড়ার  মূল উদ্দেশ্যই বিফল হবে। তাছাড়া শ্রবণকারী ভুল উচ্চারণ শোনে কুরআন মাজিদ সম্পর্কে ভুল ধারণা জন্মাতে পারে যা অনেক সময় বিশৃঙ্খলার কারণ হয়ে দাড়াতে পারে, যা মোটেই কাম্য নয়।
আরবি ভাষায় মোট ২৯ টি হরফ আছে৷ তবে লুগাত বা অভিধান অনুযায়ী ء কে বাদ দিয়ে ২৮ টি ৷

ا ب ت ث ج ح خ د ذ ر ز س ش ص ض ط ظ ع غ ف ق ك ل م ن و ہ ي
মাখরাজ অর্থ বের হওয়ার স্থান৷ আরবি ভাষায় হরফসমূহ উচ্চারণের স্থানকে মাখরাজ বলে৷ হরফসমূহ মোট ১৭ টি স্থান থেকে উচ্চারিত হয়৷ এই ১৭ টি মাখরাজ আবার ৫ টি মাকাম (ঘর, এখানে মাকাম বলতে বৃহৎ অর্থে উচ্চারণের স্থান বোঝান হয়েছে) এর অন্তর্ভুক্ত। ৫ টি মাকামের নাম[২] :

    جوف-জওফ (মুখের ভিতরের খালি জায়গা)
    حلق-হলক(কণ্ঠনালী)
    لسن-লিসান(জিহ্বা)
    شفتان-শাফাতান(দুই ঠোঁট)
    خيشوم-খাইশুম(নাসিকামূল)
লাজিমাহ (স্থায়ি)

সিফাতুল লাজিমাহে হরফের শুধুমাত্র ঐ সিফাত গুলো অন্তর্ভুক্ত যা হরফে সর্বাবস্থায় প্রয়োগ করতে হয়। যেমন: ب একটি হরফ, কুরআন মাজীদ এর যেকোনো জায়গায় এই হরফটি আসুক না কেন

    এটি উচ্চারণের শেষ পর্যায়ে হাওয়ার উপর নির্ভরশীল হবে না।
    একে শক্ত করে উচ্চারণ করতে হবে।
    একে পুর করে পড়া যাবে না।
    একে উচ্চারণের সময় জিহ্বা তালুর সাথে লাগবে না।
    একে উচ্চারণের সময় ঠোটের কিনারার উপর নির্ভার করতে হবে।

উপরের ৫ টি সিফাত সিফাতে লাজিমাহ এর অন্তর্ভুক্ত অন্যদিকে ب এর ১ টি সিফাত রয়েছে যা সিফাতে লাজিমার অন্তর্ভুক্ত নয়। যেমন: ب শাকিন হলে ب এর সাথে অতিরিক্ত এক ধরনের উচ্চারণ (ক্বাল্ক্বালাহ) হয়। যেমন: لَهَبْ ‎ (লাহাব না পড়ে লাহা"ব" পড়তে হবে) কিন্তু এটি সুধুমাত্র ب সাকিন হলে প্রযোজ্য হবে, এর সাথে জবর/জের/পেশ/তানউইন থাকলে প্রযোজ্য হবে না। অর্থাৎ এটি স্থায়ী সিফাত নয়, অস্থায়ী সিফাত আ’রীদি এর অন্তর্ভুক্ত।

সিফাতুল লাজিমাহ আবার ১৭ প্রকার। এই ১৭ প্রকার সিফতকে আবার ২ ভাগে ভাগ করা হয়েছে। [৩]

    মুতাদ্বাদ্দাহ ( পরস্পর বিরোধি)
    গ্বাইরে মুতাদ্বাদ্দাহ। (পরস্পর বিরোধি সিফাত নেই)

মুতাদ্বাদ্দাহ (পরস্পর বিরোধি)

মুতাদ্বাদ্দাহ এর অন্তর্ভুক্ত ৫ জোড়া পরস্পর বিরোধি ১০ টি সিফাত রয়েছে। প্রত্যেক জোড়ার ১ টি সিফাত ঐ জোড়ার অন্য সিফাতটির বিপরীত। যেমন: ১ টি সিফাত সবল হলে অন্যটি দূর্বল।  প্রত্যেক জোড়া পরস্পর বিরোধি সিফাতের অন্তর্ভুক্ত হরফগুলো ভিন্ন এবং প্রত্যেক জোড়া সিফাতে আরবি ২৯ টিই হরফ রয়েছে। যেমন: পরস্পর বিরোধি ১ টি সিফাতে  ২০ টি হরফ থাকলে অপরটিতে অবশ্যই ৯ টি হরফ থাকবে কারণ উভয় সিফাত মিলে আরবি ২৯ টি হরফ অন্তর্ভুক্ত হতে হবে (২০+৯ = ২৯)। অন্যভাবে বললে আরবি ২৯ টি হরফের মধ্যে ২০ টি হরফ সবল হলে ৯ টি হরফ সবল হবে।

    জাহর:জাহর শব্দের অর্থ জাহির করা বা খুলাখুলি বর্ণনা করা। ا ، ب ، ج ، د ، ذ ، ر ، ز ، ض ، ط ، ظ ، ع ، غ ، ق ، ل ، م ، ن ، و ، ء ، ى জাহরের অন্তর্গত এই ১৯ টি হরফকে উচ্চারণের সময় মাখরাজের উপর সবল নির্ভর থাকে ও শ্বাস বন্ধ হয়ে জায়।
    হামস (পাতলা আওয়াজ বা ক্ষিণ ধ্বনি): ح ، ث ، ه ، ش ، خ ، ص ، ف ، س ، ك ، ت এই ১০ হরফেকে জোড় দিয়ে  উচ্চারণ না করার কারণে উচ্চারণের সময় শ্বাস জারি থাকে।

    শিদ্দাঁত (সবলতা):ا ، ج ، د ، ق ، ط ، ب ، ك ، ت এই ৮ টি হরফকে জোড় দিয়ে  উচ্চারণ করার কারার কারণে উচ্চারণের সময় আওয়াজ বন্ধ হয়ে যায়।
    রিখাওয়াত (নরম) + তাওয়াস্সু্ত(মধ্যম): তাওয়াস্সু্ত ও রিখাওয়াত ২ টি ভিন্ন সিফাত। তবে অধিকাংশ তাজউইদে তাওয়াস্সু্তকে শিদ্দাঁত এর অন্তর্ভুক্ত না করে রিখাওয়াতের অন্তর্ভুক্ত করা হয় কারণ তাওয়াস্সু্ত সিফাত বিশিষ্ট হরফকে উচ্চারণের সময় শ্বাস বন্ধ হওয়ার থেকে জারি থাকে বেশি।  ا ، ث ، ح ، خ ، ذ ، ز ، س ، ش ، ص ، ض ، ظ ، غ ، ف ، و ، ه ، ى + ل ، ن ، ع ، م ، ر এই ১৬+৫ টি হরফের যে সকল গুন উচ্চারণের সময় প্রয়োগ করতে হবে: মাখরাজের উপর হরফের নির্ভর দুর্বল থাকার কারণে আওয়াজ জারি থাকবে + আওয়াজ বন্ধও নয় জারিও নয় মধ্যম (তাওয়াস্সু্ত এর ক্ষেত্রে)

    ইস্তেয়া’লা (উন্নতি):হরফ সংখ্যা: ৭ টিخ ، ص ، ض ، غ ، ط ، ق ، ظ এই হরফ গুলো উচ্চারণের সময় জিহ্বা তালুর সাথে মিলাতে হবে যাতে আওয়াজ বলিষ্ঠ হয়।

তবে এর অর্থ এই নয় যে উক্ত হরফগুলোতে ফাতহা (যবর) থাকলে বাংলা আ-কার ছাড়া অক্ষরের মত করে পড়তে হবে৷ যেমন কেহ কেহ قال (ক্বালা) কে ক্বলা পড়ে থাকেন৷ এ হরফগুলোকে ফাতহাযুক্ত অবস্থায় মোটা আওয়াজে বাংলা আ-কারের মত করে পড়তে হবে৷ তদ্রূপ তাকরীর সিফাতের ر হরফটিকে ফাতহাযুক্ত অবস্থায় 'র' উচ্চারণ না করে মোটা করে "রা" (ড়া) এর মত করে পড়তে হবে৷

    ইস্তেফাল(পতিত): হরফ সংখ্যা:২২ث ، ب ، ت ، ع ، ز ، م ، ن ، ى ، ج ، و ، د ، ح ، ر ، ف ، ه ، ء ، ذ ، س ، ل ، ش ، ك ، ا হরফের যে সকল গুন উচ্চারণের সময় প্রয়োগ করতে হবে: বলিষ্ঠ নয়, জিহ্বা তালু থেকে আলাদা রাখা

    ইতবাক্ব (যুক্ত করা):হরফ সংখ্যা: ৪ص ، ض ، ط. ظ এই হরফ গুলো উচ্চারণের সময় জিহ্বা তালুর সাথে মিলাতে হবে যাতে আওয়াজ অত্যধিক বলিষ্ঠ হয়।
    ইনফিতাহ(আলাদা):হরফ সংখ্যা: ২৫م ، ن ، ء ، خ ، ذ ، و ، ج ، د ، س ، ع ، ت ، ف ، ز ، ك ، ا ، ح ، ق ، ل ، ه ، ش ، ر ، ب ، غ ، ى ، ث হরফের যে সকল গুন উচ্চারণের সময় প্রয়োগ করতে হবে: জিহ্বা তালু থেকে আলাদা রাখা

    ইজলাক্ব (কিনারা): হরফ সংখ্যা:৬ف ، ر ، م ، ن ، ل ، ب হরফের যে সকল গুন উচ্চারণের সময় প্রয়োগ করতে হবে:জিহ্বা/ঠোটের কিনারার উপর নির্ভার করা
    ইস্মাত(নিষেধ): হরফ সংখ্যা:২৩ج ، ز ، غ ، ش ، س ، ا ، خ ، ط ، ص ، د ، ث ، ق ، ت ، ء ، ذ ، و ، ع ، ظ ، ه ، ى ، ح ، ض ،  হরফের যে সকল গুন উচ্চারণের সময় প্রয়োগ করতে হবে:জিহ্বা/ঠোটের কিনারার উপর নির্ভার করা নিষেধ

গ্বাইরে মুতাদ্বাদ্দাহ (পরস্পর বিরোধি সিফাত নেই)

    সফির(চূড়ই পাখির আওয়াজ):হরফ সংখ্যা:৩ز ، س ، ص হরফের যে সকল গুন উচ্চারণের সময় প্রয়োগ করতে হবে:জিহ্বার অগ্রভাগ সানায়া দাঁতের অগ্রভাগের সাথে মিলবে
    গুন্নাহ:হরফ সংখ্যা:২ن ، م হরফের যে সকল গুন উচ্চারণের সময় প্রয়োগ করতে হবে:হরফকে উচ্চারণের সময় নাকের মূল থেকে আওয়াজ নির্গত করা
    লীন(নরম):হরফ সংখ্যা:২ টি و ، ى (শর্তসাপেক্ষে) শর্তগুলো  হলো:  و/ى সাকিন তার পূর্বে জবর এবং ওয়াকফ (থামা) এর অবস্থায়। হরফের যে সকল গুন উচ্চারণের সময় প্রয়োগ করতে হবে:হরফকে অনায়াসে তার উচ্চারণের স্থান হতে উচ্চারন করা।
    ইনহিরাফ(ঝুকে পড়া):হরফ সংখ্যা:২ر ، ل হরফের যে সকল গুন উচ্চারণের সময় প্রয়োগ করতে হবে:জিহ্বার কিনারা উপরের দিকে ঝুঁকানো
    তাকরীর (পুনরাবৃত্তি):হরফ সংখ্যা:১ر হরফের যে সকল গুন উচ্চারণের সময় প্রয়োগ করতে হবে:উচ্চারণের সময় জিহ্বা কম্পিত করা
    তাফাশশী (ছড়াইয়া দেওয়া)হরফ সংখ্যা::১ش হরফের যে সকল গুন উচ্চারণের সময় প্রয়োগ করতে হবে:হরফ উচ্চারণের সময় মুখের ভিতর হাওয়া ছড়াইয়া দেওয়া
    ইস্তেত্বালাত (বিস্তৃত):হরফ সংখ্যা:১ض হরফের যে সকল গুন উচ্চারণের সময় প্রয়োগ করতে হবে:জিহ্বার প্রারম্ভ থেকে শেষ পর্যন্ত বিস্তৃত করে পড়া

আ’রীদি (অস্থায়ী)

সিফাতে আ’রীদি এ হরফের শুধুমাত্র ঐ সিফাত গুলো অন্তর্ভুক্ত যা হরফে সর্বাবস্থায় প্রয়োগ করতে হয় না । যেমন: ب একটি হরফ, কুরআন মাজীদ এর বিভিন্ন জায়গায় এই হরফটি এসেছে। এই হরফটি উচ্চারণের সময় সবসময় অতিরিক্ত আওয়াজ( ক্বাল্ক্বালাহ) করতে হয় না। শুধুমাত্র ب সাকিন হলে এরকম করতে হয়। যেমন: لَهَبْ ‎ (লাহাব না পড়ে লাহা"ব" পড়তে হবে) এটি সুধুমাত্র ب সাকিন হলে প্রযোজ্য হবে, এর সাথে জবর/জের/পেশ/তানউইন থাকলে প্রযোজ্য হবে না। তাই এই সিফাতটি আ’রীদি এর অন্তর্ভুক্ত।

অন্যদিকে ب এর ৫ টি সিফাত রয়েছে যা সিফাতে আ’রীদির অন্তর্ভুক্ত নয় যা উপরে আলোচনা করা হয়েছে।

সিফাতে আ’রীদির অন্তর্গত ১টি মাত্র সিফাত রয়েছে তা হলো:
ক্বালক্বালাহ (কম্পিত হওয়া)

ক্বালক্বালাহ শব্দের অর্থ কম্পিত হওয়া বা নাড়া দেওয়া। ق ، ط ، ب ، ج  ، د এই ৫ টি হরফকে সাকিন অবস্থায়  একধরনের অতিরিক্ত আওয়াজ করে উচ্চারণ করতে হয়(বংলা এ/ও এর মতো)

যেমন: لَهَبْ ‎ (লাহাব না পড়ে লাহা"ব" পড়তে হবে) বি দ্র: এটি শুধুমাত্র ب সাকিন হলে প্রযোজ্য হবে, এর সাথে জবর/জের/পেশ/তানউইন থাকলে প্রযোজ্য হবে না।

ক্বালক্বালাহ ২ প্রকার:

    ক্বালক্বালাহ ক্বুবরা (বড় ক্বালক্বালাহ): ق ، ط ، ب ، ج  ، د এই হরফ গুলোতে থামলে ক্বালক্বালাহ ক্বুবরা (বড় ক্বালক্বালাহ) করতে হয় (বেশি স্পষ্ট করে বাংলা এ/ও এর মতো উচ্চারণ  করতে হয়। তবে যত বেশি স্পষ্ট করেই এ/ও এর মতো উচ্চারণ করা হোক না কেন পুরোপুরি এ/ও এর মতো উচ্চারণ করা যাবে না। অবশ্যই যোগ্য শীক্ষক কিভাবে পড়েন তা লক্ষ করতে হবে) উদাহরণ : لَهَبْ ‎ (লাহা"ব" পড়তে হবে,মুটামুটি ৭০%)
    ক্বালক্বালাহ সুগরাহ (ছোট ক্বালক্বালাহ):  ق ، ط ، ب ، ج  ، د এই হরফ গুলোতে না থামলে ক্বালক্বালাহ সুগরা (ছোট ক্বালক্বালাহ) করতে হয় (কম স্পষ্ট করে বাংলা এ/ও এর মতো উচ্চারণ  করতে হবে) উদাহরণ :  (আ"ব"রার পড়তে হবে, ৪০%) أَبْرَارْ



বি দ্র: ق ، ط এই ২ টি ইসতে'য়ালার হরফকে উচ্চারণের সময় অতিরিক্ত উচ্চারণ বাংলা ও এর মতো হয় এবং ب ، ج ، د এই ৩ টি ইসতেফালের হরফকে উচ্চারণের সময় অতিরিক্ত উচ্চারণ বাংলা এ এর মতো হয়।
by Earnings : 7.67 Usd (6,719 points)

Related questions

-- Payment Method & Thresholds--Referral Program--Help--
-- FAQ --- Terms --DMCA ---Contact Us --
Language Version--English --Bengali ---Hindi ---
...